এই দেশের সব মানুষ চিরকাল গর্ববোধ করবে যে দিনটির জন্য, সেটি আজকের এই দিন—১৬ ডিসেম্বর। এটি একটি মহান দিন যা এই দেশের জনগণের জীবনে একটি অমূল্য পর্বে পরিণত হয়েছে।
১৬ ডিসেম্বর, একটি ঐতিহাসিক দিন যার স্মৃতি জীবনে অধ্যায় পড়ে। ১৯৭১ সালে, এই দিনে জনগণের মধ্যে জাগরুক এক অসাম্প্রদায়িক সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করে। বাঙালি জাতির জন্য এই দিন মৌন মুক্তির আবেগে উত্তেজিত হয়ে উঠে, এবং এই আবেগ একটি মুক্তির যাত্রায় পরিণত হয়ে থাকে।
এই দিনটি একটি জীবন্ত কবিতা, একটি স্মৃতির বই, একটি অমূল্য ইতিহাসের কাঁটা। বাঙালির মধ্যে এই দিনটি সবসময় একটি বিশেষ স্থান করে রয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলি আমাদের এই দেশকে একটি পুরাতান ধার্মিক আবেগ দান করেছে, যা আজও আমাদের উৎসাহ ও গর্ব দেয়। এই দিনটি সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে, আমরা আমাদের পূর্বপুরুষের প্রতি আবেগনিষ্ঠ, দৃঢ়, এবং সংঘাতহীন মৌনতা কেনাকাটা করছি।
একটি পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা যুদ্ধের আলোকে, বাংলাদেশ জনগণ স্বনিগমে তাদের অধিকার ও স্বাধীনতা জীবন্ত করার জন্য লড়ে। এই দিনটির মাধ্যমে, তারা একটি মূর্তধারণ বাংলাদেশ সৃষ্টি করে, যেখানে মানুষ স্বাধীনতা, সমানতা, এবং বিচার পাবে।
এই দিনে আমরা সম্প্রদায়িক ভিত্তিতে নয়, বরং একটি একত্রবাদী বাংলাদেশ চাই, একটি দেশ যেখানে সবাই ভালোবাসে, সবাই পরিচিত এবং সবাই মিলে চলে একটি সহিষ্ণু ও উন্নত ভবিষ্যৎ গড়ে।
একটি স্বাধীন দেশের সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাওয়া এই দিনে, আমরা সকলে একসাথে হাত ধরে অগ্রসর হতে সহায় করতে পারি। আমরা এই দিনটি সমর্থন করে স্বাধীনতার উজ্জ্বল আলোয় এগিয়ে যাচ্ছি, এবং এই দিনটি সম্পর্কে আমাদের গর্ব অনুভব হচ্ছে।
এই দিনটি সমর্পণ এবং জোটায়োট দিয়ে মুক্তির উদ্যমের প্রতি আমাদের বিশেষ মর্জি জানাতে হয়। এই দিনটি আমাদের পৌরাণিক ইতিহাসের একটি সত্কার্য যা আমরা সকলে সক্রিয়ভাবে সমর্থন করি এবং এই দেশের আগামী প্রজন্মের মাধ্যমে এটি মেরুদণ্ড হিসেবে বজায় রাখি।
আজ, সকল বাঙালি জাতি একটি সাক্ষাত্কার দিচ্ছে, একটি অভিজ্ঞ ভাবে যে, তাদের আত্মসমর্পণ, উৎসাহ, এবং সাহস দিয়ে একটি দেশ কতটুকু উন্নত হতে সক্ষম।
এই দিনটি মুক্তির আবেগ ও গর্বের মহাকাব্য, যা সব বাঙালি জাতির হৃদয়ে প্রতি বছরই নতুন ভাবে শৃঙ্গার করে। ১৬ ডিসেম্বর—একটি ঐতিহাসিক দিন, যা সকল বাঙালির জন্য একটি অমূল্য সম্পত্তি, একটি জয়ী উদ্দীপনা, এবং একটি মুক্তির প্রতি পুনশ্চ আবেগ নিয়ে আসছে।
